
লুৎফর রহমান তাড়াশ: মো : ফারুক আহমেদ। উপ পরিচালক ইসলামিক ফাউণ্ডেশন সিরাজগঞ্জ জেলা কাযালয়। তিনি সিরাজগঞ্জে যোগদানের পরে ইসলামিক ফাউণ্ডেশনের কাজের গতি ফিরেছে। তার অক্লান্ত পরিশ্রমে জেলার ইসলামিক ফাউণ্ডেশনের সকল কাজে প্রাণ ফিরে পেয়েছে। তার সততা আর দায়িত্ববোধে সহকর্মীদের প্রশংসায় ভাসছেন তিনি।
জানা গেছে, এজেলায় ইসলামিক ফাউণ্ডেশনের একসময় কাজের কোন গতি ছিল না। উপ পরিচালক ফারুক আহমেদ যোগদানের পরে জেলার নয়টি উপজেলায় গিয়ে মাঠ পযার্য়ের কমকর্তা কমচারী সাথে মতবিনিময় করে তাদের পরামর্শে জেলার ইসলামিক ফাউণ্ডেশনের সকল কাজে হাত দেন তিনি । তার সততা আর দক্ষতায় অল্প দিনের মধ্যেই সহকর্মীদের আস্থাভাজন অফিসার হয়ে উঠেন তিনি। শুধু তাই নয় তার ব্যবহারে আলেম ওলামাসহ সাধারণ মানুষের মাঝে তিনি একজন সৎ ও কমঠ অফিসার হিসেবে পরিচিত লাভ করেন।
তিনি যোগদানের পরে সরকারি ভাবে যাকাত আদায়ে সারা ৬৪ জেলার মধ্যে ২০২১ সালে ৪থ,২০২২সালে ৫ম,২০২৩সালে ১০ম ও ২০২৪সালে ৪থ তৃতীয় স্থান লাভ করেন। অথচ এর আগে কখনো ২০তম স্থান লাভ করতে পারেননি এজেলা। উপ পরিচালক ফারুক আহমেদের সততার উদাহরণ গনশিক্ষা প্রকল্পের ৫০. /. টাকা চালানের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে জমা দেন তিনি।এছাড়াও ইসলামিক ফাউণ্ডেশনের অধীনে পরিচালিত ধমীয় মূল্যবোধ উন্নয়নে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গন শিক্ষা কালক্রমের মাঠ পযার্য়ে তার সুনিবির পরিদর্শনের ফলে প্রান্তিক পযার্য়ে শিক্ষার আলো ছড়ানোর পাশাপাশি শিশুরা ধমীও মূল্যবোধ আর নৈতিক শিক্ষায় আলোকিত হচ্ছেন।
সিনিয়র ফিল্ড সুপারভাইজার মো :আনোয়ার হোসেন,ফিল্ড সুপার ভাইজার মো:শাহিন সরকার,মো: আনিছুর রহমান জানান,উপ পরিচালক ফারুক স্যার একজন সৎ ও আদশবান অফিসার। তারা আরো জানান,তিনি এজেলায় যোগদানের পরে নয়টি উপজেলায় কাজের গতি ফিরেছে। তিনি এতটাই সততার সাথে কাজ করেন উপজেলায় সরকারি কোন বরাদ্দ এলে সুপারভাইজারদের নামে বরাদ্দের চেক দিয়ে দেন।অথচ ইতিপূর্বে এর ব্যতায় ঘটেছে।
প্রকল্পের তাড়াশ উপজেলা মডেল কেয়ারটেকার মো :আব্দুল মাজিদ বলেন, আমার চাকুরী জীবনে এত সৎ অফিসার দেখিনি।তিনি আরো বলেন, আমি ২০০৭সাল থেকে এখানে কমরত আছি অনেক ডি ডি স্যারের সাথে কাজ করেছি কিন্তু ফারুক স্যারের মত সৎ কমঠ ও আদশবান অফিসার পাইনি।
চৌহালী উপজেলা মডেল কেয়ারটেকার মো আব্দুল লতিফ প্রতিবেদককে জানান, উপ পরিচালক ফারুক স্যার একজন সৎ ও দায়িত্ববান অফিসার।তার মত ভালো অফিসার পাওয়া বতমান সময়ে দূরুহ ব্যাপার।
প্রকল্পে কমরত শিক্ষক মাওলানা মো আসাদুজ্জামান, আব্দুল কাইয়ুম, আবুল কালাম, মোছা: মিনা খাতুন ও মোছা:মান্জু আক্তারসহ একাধিক শিক্ষক জানান,আমরা দীর্ঘ দিন যাবৎ এখানে চাকুরী করে আসছি বতমান উপ পরিচালক ফারুক আহমেদ স্যারের মত ন্যায় নীতিবান অফিসার দেখিনি। তার বন্ধু সুলভ ও মিষ্টি আচরণে আমরা মুগ্ধ। তার সঠিক দায়িত্ব পালনের ফলেই গন শিক্ষা কাযক্রম সিরাজগঞ্জ জেলার। জনগণের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। সিরাজগঞ্জ জেলা মডেল মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মো তরিকুল ইসলাম বলেন,উপ পরিচালক ফারুক আহমেদ স্যার একজন ভালো মানুষ তিনি আলেম বান্ধব মানুষ তার ব্যবহার ও আচরণে এ জেলার আলেম/ ইমামগন সন্তুষ্ট আমরা তার জন্য দোয়া করি











