অনলাইন ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রে চলছে ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। সবার আগে ভোট গ্রহণ শুরু হয় ভারমন্টে। এরপরই স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় নিউ জার্সি, নিউ ইয়র্কসহ বিভিন্ন স্টেইটে শুরু হয় ভোটগ্রহণ। এবার যুক্তরাষ্ট্রে মোট ২৪ কোটি ৪০ লাখ ভোট দেয়ার যোগ্য নাগরিক রয়েছেন। এরই মধ্যে প্রায় ৮ কোটি ২০ লাখ ভোটার আগাম ভোট দিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সাধারণত ব্যবধান গড়ে দেয় সুইং স্টেটস বা ব্যাটলগ্রাউন্ড হিসেবে পরিচিত স্টেইটগুলো। সুইং স্টেইটগুলো হলো—মিশিগান, উইসকনসিন, পেনসিলভানিয়া, জর্জিয়া, নর্থ ক্যারোলিনা, অ্যারিজনা ও নেভাদা। আর এসব স্টেইটে এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ পড়ুয়া যেসব শিক্ষার্থী অগ্রিম ভোট দিয়েছেন, তাদের বেশির ভাগই বেছে নিয়েছেন কামালা হ্যারিসকে।'
দোদুল্যমান হিসেবে বিবেচনা করা স্টেইটগুলোই, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভোটের ফলাফল নির্ধারণ করে থাকে। জরিপে নেভাডা, জর্জিয়া, নর্থ ক্যারোলাইনায় সামান্য ব্যবধানে এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। আবার উইসকনসিন এবং মিশিগানে একইভাবে সামান্য এগিয়ে আছেন হ্যারিস। কেবল পেনসিলভেনিয়ায় দুই প্রার্থী অবস্থান সমান সমান।
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল পেতে কয়েকদিন পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। এর কারণ হলো, কিছু স্টেইটে রাত ১১টা পর্যন্ত চলে ভোট গ্রহণ। তবে কোন কোন নির্বাচনে দ্রুত ফলাফল সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কে হবেন, তা নির্ধারণ করে ‘ইলেকটোরাল কলেজ। ইলেকটোরাল কলেজ নামের ব্যবস্থায় ৫৩৮ জন ইলেকটর নির্বাচিত হন।
যে প্রার্থী ২৭০টি বা তারও বেশি ‘ইলেক্টোরাল কলেজ’ ভোট পাবেন, তিনিই হবেন পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট।'
ইপেপার
Copyright © 2025 ThikanaTV.Press. All rights reserved.