নিজস্ব প্রতিবেদক: বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনা গণমাধ্যমে কথা বলছেন, কিন্তু ক্ষমা চাননি। ভারতে বসে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। ভারতকে বলব, হাসিনাকে ফেরত দিন। তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।
শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে মুক্তিযোদ্ধা দলের এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বর্তমান সংকট অন্তর্বর্তী সরকার তৈরি করেছে। মিথ্যা বলে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করা উচিত নয়। এটা নিয়ে আমরা সংবাদ সম্মেলন করেছি, রাস্তায় নামিনি। প্রধান উপদেষ্টার বাড়ি বা নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করিনি। কিছু দল আন্দোলন করে সব চাপিয়ে দিতে চায়।
তিনি বলেন, অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে একটি মহল একাত্তরকে ভুলিয়ে দিতে চায়। কিন্তু সেটি করার সুযোগ নেই। কারণ একাত্তরেই আমাদের জন্ম। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা মুক্তিযুদ্ধকে ‘গোলমাল’ বলেছিলেন। জাতি সেটা ভোলেনি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, গণঅভুত্থানের তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন হলে অপশক্তি মাথা চাড়া দিয়ে ওঠারও সাহস পেত না। আমাদের ৩১ দফায় সব সংস্কারের কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে। আমরাই সংস্কারের পক্ষে। পিআর হবে কি না সে সিদ্ধান্ত আগামী সংসদ নেবে। পিআর না হলে নির্বাচন হবে না এ কথা বলে মানুষকে বোকা বানানো হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, দেশে গণভোটের প্রয়োজন ছিল না, তারপরও আমরা রাজি হয়েছি। তারা এখন গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে চায়। নির্বাচন ঘিরে প্রধান উপদেষ্টা হামলার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, তবে কারা তা করতে পারে তা স্পষ্ট করা উচিত ছিল।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনা গণমাধ্যমে কথা বলছেন, কিন্তু ক্ষমা চাননি। ভারতে বসে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। ভারতকে বলব, হাসিনাকে ফেরত দিন। তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।,
শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে মুক্তিযোদ্ধা দলের এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বর্তমান সংকট অন্তর্বর্তী সরকার তৈরি করেছে। মিথ্যা বলে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করা উচিত নয়। এটা নিয়ে আমরা সংবাদ সম্মেলন করেছি, রাস্তায় নামিনি। প্রধান উপদেষ্টার বাড়ি বা নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করিনি। কিছু দল আন্দোলন করে সব চাপিয়ে দিতে চায়।
তিনি বলেন, অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে একটি মহল একাত্তরকে ভুলিয়ে দিতে চায়। কিন্তু সেটি করার সুযোগ নেই। কারণ একাত্তরেই আমাদের জন্ম। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা মুক্তিযুদ্ধকে ‘গোলমাল’ বলেছিলেন। জাতি সেটা ভোলেনি।,
বিএনপি মহাসচিব বলেন, গণঅভুত্থানের তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন হলে অপশক্তি মাথা চাড়া দিয়ে ওঠারও সাহস পেত না। আমাদের ৩১ দফায় সব সংস্কারের কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে। আমরাই সংস্কারের পক্ষে। পিআর হবে কি না সে সিদ্ধান্ত আগামী সংসদ নেবে। পিআর না হলে নির্বাচন হবে না এ কথা বলে মানুষকে বোকা বানানো হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, দেশে গণভোটের প্রয়োজন ছিল না, তারপরও আমরা রাজি হয়েছি। তারা এখন গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে চায়। নির্বাচন ঘিরে প্রধান উপদেষ্টা হামলার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, তবে কারা তা করতে পারে তা স্পষ্ট করা উচিত ছিল।,
ইপেপার
Copyright © 2025 ThikanaTV.Press. All rights reserved.