নিজস্ব প্রতিবেদক: গরমে চকচক করা সৈকতের বালিতে পা ফেলানো যেন দায়! চৈত্রের তপ্তরোধ। তবুও সব বাঁধা উপেক্ষা করে ঢল নেমেছে পর্যটকের। শুক্রবার (১২ এপ্রিল') ঈদের দ্বিতীয় দিনে ভোর থেকেই পর্যটকের উপস্থিতি বাড়তে থাকে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে। সৈকতের লাবনী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্টে তিল ধারণের ঠাঁই নেই।
কেউ সমুদ্র স্নানে মাতোয়ারা, কেউ চড়ছেন ঘোড়ায়, আবার কেউ কেউ কিটকটে বসে উপভোগ করছেন সমুদ্রের তরঙ্গ। শুধু সমুদ্র সৈকতের তিন পয়েন্ট নয়, চাপ বেড়েছে দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ, পাটোয়ারটেক, ইনানী, রামুর বৌদ্ধ বিহারসহ আশপাশের সব পর্যটন স্পটে।
ভরদুপুরের রোদের আধিক্য কমতেই পর্যটকের ঢল নামছে মেরিন ড্রাইভে। একপাশে সাগর অন্যপাশে পাহাড় তার মাঝখানে চলে যাওয়া প্রায় ৮০ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভে গাড়িতে চড়ে যেতে যেতে চোখে প্রশান্তি এনে দেয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ সব দৃশ্য। এমন দৃশ্য থেকে বঞ্চিত না হতেই সকাল সন্ধ্যে ছুটছে পর্যটকরা।
পর্যটকরা বলছেন, ঈদের ছুটিকে রঙিন করে তুলতেই তারা কক্সবাজার এসেছেন। সমুদ্রের তরঙ্গে নিজেকে হারাতে পেরে আনন্দিত তারা। তেমন কোন অভিযোগ নেই হোটেল ভাড়া ও রেস্টুরেন্ট বিল নিয়েও। তবে শহরের অভ্যন্তরে টমটম অটোরিকশায় হয়রানির শিকার হচ্ছে তারা।
হোটেল ওশান প্যারাডাইসের পাবলিক রিলেশন অফিসার সায়ীদ আলমগীর জানান, আজ (শুক্রবার) তাদের হোটেল পুরোটা বুকিং। কালও একই অবস্থা থাকবে।'
ইপেপার
Copyright © 2025 ThikanaTV.Press. All rights reserved.