
জুয়েল রানা: সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা কর্তৃক বিএনপি নেতা কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি বন্ধে ও মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবকদল রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন শাখা।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) বিকালে সলঙ্গা থানার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের চৈত্রহাটি বাজারে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় সংবাদ সম্মেলনে সেচ্ছাসেবকদলের রামকৃষ্ণপুরই উনিয়নের আহব্বায়ক আব্দুল লতিফ তালুকদার লেবু লিখিত বক্তব্য বলেন , সৈরাচার পতনের পর আওয়ামীলীগের কিছু পেতআত্তারা এখনো প্রকাশ্যে দিবালকে ঘুরে বেরাচ্ছে। তার ধারাবাহিকতার অংশ হিসাবে আওয়ামীলীগের দোষর জাহের আলী গং কর্তৃক রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন ও থানা স্বেচ্ছাসেকদলের নির্যাতিত ত্যাগী নেতা ও কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট অসৎ একটি অভিযোগ সলঙ্গা থানায় দায়ের করেছে, সলঙ্গা থানা স্বেচ্ছাসেকদলের আহবায়ক, থানা ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ত্যাগী ও নির্যাতিত নেতা শেখ মো: রফিকুল ইসলাম , রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেকদলের আহবায়ক কমিটির সদস্য আল-আমিন, রিয়াজুল ইসলামসহ যে সকল নেতাকর্মীর বিরুদ্বে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছে প্রকৃত পক্ষে এমন কোন ঘটনাই ঘটেনি। আমাদের নেতাকর্মীদের দীর্ঘ দিনের রাজনৈতিক সুনাম নষ্ট করতে ভূমিদস্যু ও আওয়ামীলীগের দোষর জাহের আলী গত ৫ ই আগষ্ট এর পর থেকে কিছু হাইব্রিট নেতাকর্মীদের সহযোগিতায় ত্যাগি নেতাকর্মীদের বিব্রত করতে উঠে পরে লেগছে। এরই ধারাবাহিকতায় জাহের আলী গং কিছু হাইব্রিড বিএনপি নেতাদের সংগে আতাত করে একটি ভিত্তিহীন মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ দায়ের করে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং সেই সাথে আওয়ামীলীগের দোষর জাহের আলী গং কে গ্রেফতার ও বিচারের মুখোমুখি করার আহ্বান জানাচ্ছি। আমি আপনাদের মাধ্যমে প্রসাশনকে অনুরোধ করবো থানা স্বেচ্ছাসেকদল ও রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেকদলের নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ প্রত্যাহারসহ এইসব কুচক্রী মহল ও আওয়ামীলীগের দোষরদের গ্রেফতার ও আইনের আওয়ায় আনা হোক।
এসময় সংবাদ সম্মেলন উপস্থিত ছিলেন, সলঙ্গা থানা স্বেচ্ছাসেবকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ হোসাইন, রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক নান্নু মিয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল আলিম, যুগ্ম আহ্বায়ক রেজাউল করিম, যুগ্ম আহ্বায়ক আয়নাল আকন্দ, যুগ্ম আহ্বায়ক সবুজ আহমেদ, সদস্য সামিউল ইসলাম, সদস্য সেরাজুল ইসলামসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও আদিবাসী জনগোষ্ঠীর একাংশ।